Freelance Jobs
বুধবার, ৬ জুলাই, ২০১১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বন্ধুরা কেমন আছেন, সবাইকে আমার সালাম নিবেন। কেমন আছেন সবাই, আজ আবার আপনাদের সামনে হাজির হলাম, বন্ধুরা জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টাম উইন্ডোজ এঙ্ পি এবং অনেক সময় দেখা যাই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টামে ভাইরাস বা বিভিন্ন কারণে উইন্ডোজের ফোল্ডার অপশন, কন্ট্রোল প্যানাল, মাই কম্পিউটার, রান মেনু, টাস্ক ম্যানেজার, সিস্টাম রিস্টোর, সার্চ অপশন, রেজিস্ট্রি এডিটর ইত্যাদি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম নিষ্ক্রিয় হয়ে যাই। তখন আমাদের অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। তাই আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম রি-এনাবল নামের একটি ছোট্ট প্রোগাম, যা দিয়ে আপনি এই নিষ্ক্রিয় প্রোগ্রাম গুলো আবার চালো করতে পারবেন।

সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে জিপ ফাইলটি অপেন করুন, এটি পোর্টেবল সফটওয়্যার তাই আর ইনস্টল করার জামেলা নাই। সফটওয়্যার টি অপেন করে যে ইউটিলিটি প্রোগ্রাম টি চলছে না সেটা সিলেক্ট করে রি-এনাবল বাটনে ক্লিক করুন দেখবেন ইনশাআল্লাহ কাজ হবে।
সফটওয়্যার টি এই ইমেজটাতে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন।

আজ এই পর্যন্ত বন্ধুরা, আগামীতে আবার দেখা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ, এন-বাদশা
»» আরো পড়োন
মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০১১

নিজের ব্লগ তৈরী করুন! পর্বঃ ৩ (সেটিংস পরিচয়-১)

নিজের ব্লগ তৈরি করুণ ৩য় পর্বে সবাইকে স্বাগতম। আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আমরা গত পর্বগুলোতে ব্লগারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আজ আমরা সেটিংস নিয়ে আলোচনা করব। চলুন তাহলে দেখে নেই সেটিংসে কি কি আছে। ব্লগারে লগিং করে ড্যাসবোর্ডে সেটিংস বাটনে ক্লিক করলে যে উইন্ডো টি অপেন হবে তা হচ্ছে সেটিংস। সেটিংস এ ক্লিক করলে এর নিচে আপনি ৯ টি টেব দেখতে পাবেন, আর সে গুলি হলঃ

১। মূল (Basic)
২। প্রকাশনা (Publishing)
৩। বিন্যাসকরণ (Formatting)
৪। মন্তব্য সমূহ (Comments)
৫। আর্কাইভ করণ (Archiving)
৬। সাইট ফিড (Site Feed)
৭। ইমেল এবং মোবাইল (Email & Mobile)
৮। অপেন আই.ডি (OpenID)
৯। অনুমতি সমূহ (Permission)
চলুন আমরা এই টেব গুলোর সাথে একটু পরিচিত হই।
১ . মূল (Basic) এইখানে ১০ বিষয় দেখতে পাবেন। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।




 
  • ব্লগ সরঞ্জাম সমূহ (Blog Tools): এটির সাহায্যে আমরা আগের কোনো ব্লগের  করা (.xml) ফাইল এর মাধ্যমে নতুন কোনো ব্লগ আমদানি (Import blog ) করতে পারি। কোনো ব্লগ আমদানি  (Import) করতে চাইলে অবশ্যই .xml ফরম্যাটের রপ্তানি (Export) ব্লগের ফাইল লাগবে। আপনার ব্লগটি যদি ডিলিট করে দিতে চান তাহলে ব্লগ মুছুন (Delete ব্লগ) অপশানে ক্লিক করে ব্লগ মুছে ফেলতে পারেন।
  • শিরোনাম (Title) :আপনার ব্লগ শিরোনাম (Title) কি নাম হবে, তা এখানে লিখতে পারেন। যেমন আইটি ওয়াল্ডের শিরনামে তাকালে দেখতে পাবেন লেখা আছে “আইটি ওয়াল্ড।”
  • বর্ণনা (Description) : ব্লগ সম্পর্কে কিছু লিখে দিতে পারেন। যা ব্লগের শিরোনামের নিচে দেখা যাবে।
  • আপনার ব্লগ আমাদের তালিকাতে যুক্ত করবেন (Add your blog to our listings):এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগটিকে ব্লগারের ব্লগ তালিকাতে যোগ করে রাখতে পারেন। আপনারা হয়ত দেখেছেন ব্লগ হেডারের উপর যে নেবার বার টি আছে, আনেকে আছে এই নেবার বারের সার্চ অপশনটি ব্যবহার করে সন্ধান করে, যদি আপনার ব্লগটির কোন শব্দ ঐ ভিজিটর এর সন্ধানের সাথে মিলে যাই তাহলে আপনার ব্লগটি সার্চ রেজাল্টে দেখাবে। তাই এই অপশনটি হ্যাঁ (Yes) রাখুন।
  • সার্চ ইঞ্জিনকে আপনার ব্লগ খুজতে দেবেন (Let search engines find your blog): আপনার ব্লগ সার্চইঞ্জিন এ যুক্ত করতে চাইলে এটি হ্যাঁ (Yes) করে দিন। ব্লগ গোপন রাখতে চাইলে না (No) দিন।
  • আপনার ব্লগে দ্রুত সম্পাদনা দেখাবেন (Show Quick Editing on your Blog): হ্যাঁ অবস্থায় থাকলে আপনি ব্লগে লগিং অবস্থায় হোম পেইজ থেকে সরাসরি পোষ্ট সম্পাদন করতে পারবেন।
  • ইমেল পোষ্ট লিঙ্ক (Show Email Post links): এটি হ্যাঁ অবস্থায় থাকলে ব্লগের ভিজিটররা আপনার ব্লগের ঠিকানা সহজে ইমেল করে আরেক জনের কাছে পাঠাতে পারবে।
  • প্রাপ্ত বয়স্কদের লিখিত সামগ্রী (Adult Content): এটি হ্যাঁ থাকলে আপনার ব্লগের ভিজিটররা ব্লগে আসার সময় একটি সর্তক বার্তা পাবে, এটি না অবস্থায় থাকা ভালো, অনেক ভিজিটর এইটা বিরক্তিবোধ করতে পারে।
  • পোষ্ট সম্পাদন নির্বাচন করুন (Select post editor) : এখানে তিনটি অপশন আছে, আপনি যদি পোষ্ট এডিটর আপডেটের চান তাহলে আপডেট করা সম্পাদক (Updated editor) এ মার্ক করে দিন। আর আপনি যদি পুরাতন এডিটর চান অথবা পোষ্ট এডিটর এ আগে থেকে জানেন তাহলে পুরানো সম্পাদক (Old editor) মার্ক করুন। এবং আপনি যদি HTML জানেন তাহলে লেখার মোড গোপন করুন (Hide compose mode) মার্ক করুন।
  • সেটিংস সংরক্ষণ করুন (SAVE SETTINGS) এ ক্লিক করে সেটিংস সংরক্ষণ করুন।
২. প্রকাশনা (Publishing): এখানে আপনি আপনার ব্লগ ডোমেনটিকে কাস্টম ডোমেন এ নিয়ে যে তে পারবেন এই বিষয় নিয়ে আমরা পরবর্তীতে পর্বগুলোতে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।
৩. বিন্যাসকরণ (Formatting): এখানে আপনি মোট এগারোটি অপশন দেখতে পাবেন।

নিচে বিস্তারিত আলোচনা করলামঃ

  • সর্বাধিক দেখানো (Show at most): আপনার ব্লগে প্রথম পাতায় কয়টা পোষ্ট রাখবে তা ঠিক করে দিতে পারবেন।
  • তারিখ শিরোলেখ বিন্যাস Date Header Format): ব্লগে প্রর্দশিত তারিখ স্টাইল ঠিক করে দিতে পারেন।
  • সংগ্রহ সূচিপত্র তারিখ বিন্যাস (Archive Index Date Format): ব্লগের আর্কাইভ এর তারিখ স্টাইল ঠিক করে দিতে পারনে।
  • টাইম স্ট্যাম্প বিন্যাস (Timestamp Format) : ব্লগে প্রকাশিত পোষ্ট বা কমেন্ট এর সময়ের স্টাইল ঠিক করে দিতে পারেন।
  • সময় অঞ্চল (Time Zone) : আপনি যে দেশে থাকে সে দেশ অনুযায়ি সময় ঠিক করে দিন, বাংলাদেশ হলে (GMT+06:00 Dhaka) দিয়ে দিন।
  • ভাষা (Language): আপনি যে ভাষায় ব্লগিং করবেন সে ভাষা ঠিক করে দিন।
  • পংক্তি বিরতি রূপান্তর করুণ (Convert Line Breaks) : এই অপশনটি হ্যা রাখতে পারেন, যদি ০০ জানেন তাহলে প্রযোজ্য।
  • অগ্রসরমান দর্শন সক্ষম করুণ (Enable Dynamic Views): আপনার পোষ্টের উপরে টাইটেলটি দেখাতে চাইলে এইটি হ্যাঁ অবস্থায় রাখুন।
  • শিরোনাম ক্ষেত্র দেখান (Show Title field): এইটি হ্যাঁ অবস্থায় রাখুন।
  • লিঙ্ক ক্ষেত্রগুলি দেখান (Show Link field): আপনার পোষ্টের কাষ্টম লিঙ্ক দিতে চান তাহলে এটি হা দিন, তাতে পোষ্ট লিখার সময় পোষ্টের শিরোনাম লেখার নিচে একটি লিঙ্ক বঙ্ আসবে, তাতে আপনি আপনার পোষ্টের কাষ্টম লিঙ্ক দিতে পারবেন।
  • ফ্লোট সারিবদ্ধতা সক্ষম করুন (Enable float alignment): এটিও হ্যা অবস্থায় রাখুন।
  • পোষ্ট টেমপ্লেট (Post Template) : পোষ্ট লিখার সময় আনেক লিখা বা কোড বার বার লিখতে হয়। এই সেটিংস টা তে আপনি সে ধরণের জরুরি কোড বা লিখা গুলো লিখে রাখতে পারেন। যা পোষ্ট সম্পাদনের বা লিখার সময় আপনি দেখতে পাবেন। আগামী পর্বতে সেটিংস এর বাকী অংশ আলোচনা করব ইনসাল্লাহ |
বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত, আগামী পর্বে দেখা হবে আবার, দোয়া করবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে,
এন-বাদশা
»» আরো পড়োন
রবিবার, ৩ জুলাই, ২০১১

নকিয়া টাচস্ক্রিন ফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কেমন আছেন সবাই? আশাকরি ভালো আছেন। আপনাদের সামনে আবার হাজির হলাম। আমরা মোবাইল ফোনের তথ্য গোপন রাখার জন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করি। তবে এতে সমস্যা হচ্ছে, মোবাইলে কাজ করার সময় বারবার পাসওয়ার্ড দিতে হয়। এটা একটি বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়। তবে নকিয়া টাচস্ক্রিন ফোনে আঙুলের ছাপ ব্যবহার করেও মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখতে পারেন। এ জন্য প্রয়োজন একটি সফটওয়্যার। ‘ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার’ নামের সফটওয়্যারটি নকিয়ার সাইট ‘OVI’ থেকে বিনা মূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে।

সফটওয়্যারটি জাভা ও সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের টাচস্ক্রিন হ্যান্ডসেটে চলবে। সফটওয়্যারটি প্রথমে  এই ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করতে হবে। মোবাইল ফোন থেকেও সরাসরি এটি ডাউনলোড করা যাবে। এ জন্য অবশ্য OVI অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। OVI একাউন্ট না থাকলে রেজিষ্টার করে নিন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল শেষে মোবাইলের মেন্যু থেকে সফটওয়্যারটি ওপেন করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট অপশন চালু করতে হবে। এরপর আঙুল মোবাইলের পর্দায় চেপে ধরলে মোবাইল ফোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আঙুল স্ক্যান করবে।
স্ক্যান শেষে এটি একটি বিপ আওয়াজ দেবে এবং ফিঙ্গারপ্রিন্টটি সংরক্ষণ করবে। এর পর থেকে কেবল আপনার আঙুলের স্পর্শেই এটি খুলবে। সফটওয়্যারটি ওপেন করে সেটিংসগুলোও ইচ্ছামতো কাস্টমাইজ করে নেওয়া যাবে।
আজ এই পর্যন্ত আগামীতে আবার দেখা হবে। যদি কারো উপকারে আসে তাহলে জানাবেন…
সূত্রঃ কালের কন্ঠ
ধন্যবাদ
-এন বাদশা।
»» আরো পড়োন

সম্পূর্ণ একটি ব্লগ তৈরির টিউটোরিয়াল (পর্ব -২)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সবাইকে আমার সালাম জানিয়ে শুরু করছি আমরা ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল পর্বঃ নিজের ব্লগ তৈরি করুন আর এটা হচ্ছে দ্বিতীয় পর্ব। আমরা পূর্বের পর্বটিতে শিখেছিলাম যে, ব্লগ কিভাবে তৈরি করা যায়, কিভাবে ব্লগে ডিফল্ট টেমপ্লেট নির্বাচন করা যায় ইত্যাদি। আজ আমরা আরো অনেক নতুন কিছু নিয়ে আলোচনা করব। চলুন তাহলে কাজে কথায় যাওয়া যাক। প্রথমে আমি ব্লগের ড্যাসবোর্ড নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন তাহলে দেখে নেই ড্যাসবোর্ডে কি কি আছে। মুলত ব্লগারে লগইন করলে প্রথমে যে পেইজটা আসবে সেটাই হচ্ছে ড্যাসবোর্ড। ড্যাসবোর্ডে বিভিন্ন ইনফরমেশন তথা বিভিন্ন টুলস থাকে। নিচের ছবিতে ড্যাসবোর্ড এর বিভিন্ন অংশ দেখানো হল।

আমি উপরের ছবিগুলোতে যা যা আছে তা আমি নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করলামঃ

  • নতুন ব্লগ তৈরি : আপনি যদি এই মেইল দিয়ে আরো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ব্লগ তৈরি করতে চান একটি ব্লগ তৈরি করুন বটনে ক্লিক করে তৈরি করতে পারেন
  • সহায়তা : ব্লগারের যে কোন বিষয় নিয়ে সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এই সহায়তা বটনটিতে ক্লিক করে ব্লগারের সব ধরণের সহায়তা পেতে পারেন।
  • প্রোফাইল সম্পাদন করা : আপনি যা সব কিছু লাইক করেন, আপনার প্রিয়, সব কিছু আপনার প্রোপাইলে সম্পাদন করতে পারেন।
  • প্রোফাইল দেখা : আপনি যে সব সম্পাদন করলেন আপনার প্রোফাইলে সে গুলো দেখতে পাবেন।
  • নতুন পোষ্টঃ নতুন পোষ্ট লেখার জন্য এইখানে ক্লিক করুণ।
  • পোষ্ট সম্পাদন করা : ব্লগে লেখা পোষ্ট সম্পাদন করতে এইখানে ক্লিক করুন।
  • মন্তব্য : ব্লগের সব কমেন্টগুলো স্প্যাম মুছা ইত্যাদি এখানে ক্লিক করে সম্পাদন করতে পারেন।
  • সেটিংস ও ডিজাইন : এখানে ক্লীক করে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করতে পারেন। এছাড়া সেটিংস ও ডিজাইন সম্পর্কে আমি পরবর্তী পর্ব গুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।
  • পরিসংখ্যান : পরিসংখ্যান বলতে আপনার ব্লগে যে ভিজিটর আসে তার হিসাব, পরিসংখ্যানে ক্লিক করে আপনি আপনার ব্লগে কোন দেশ থেকে ভিজিটর আসছে, কোন দিন ব্লগে ভিজিটর বেশি আসছে, কোন পোষ্ট ভিজিটররা বেশি পড়েছে ইত্যাদি।
  • ব্লগ অনুসরন : আপনি যে ব্লগ গুলোকে অনুসরন করেন সে ব্লগ গুলোর তালিকা এখানে দেখতে পাবেন।

লেআউট :

লেআউট বলতে আপনার ব্লগটি বাইরে যে রকম দেখাবে তার বিভরের রূপ, যা থেকে আপনি বিভিন্ন ভাবে ব্লগকে সাজাতে পারবেন। ড্যাসবোর্ড থেকে ডিজাইনে (Design) ক্লিক করলে যে পেইজটি অপেন হবে সেটি হল লেআউট।

ব্লগ টেমপ্লেটঃ

টেমপ্লেট বলতে ব্লগের বাহিরের রূপটাকে বুঝায়, ব্লগের জনপ্রিয়তা অনেকটা টেমপ্লেটের উপর নির্ভর করে, কারণ আপনার ব্লগ দেখতে যত সুন্দর হবে ভিজিটর রা দেখে ততবেশী আকৃষ্ট হবে। এই সাইটটি থেকে পছন্দমত টেমপ্লেট ডাউনলোড করে নিন। এছাড়াও গুগলে সার্চ দিলেও অনেক টেমপ্লেটের সাইট পাওয়া যাবে।

নতুন ট্যামপ্লেট আপলোডঃ

এখন আমরা দেখব কিভাবে নতুন টেমপ্লেট ব্লগে আপলোড করা যায়। এজন্য প্রথমে ড্যাসবোর্ডে ডিজাইন (Design) বাটনটিতে ক্লিক করে HTML সম্পাদন (Edit HTML) এ ক্লিক করুণ ।

সেখানে Browse বাটনে ক্লীক করুন। আপনার ডাউনলোড করা আরক্রাইভটি (.zip) আনজিপ করে .xml ফরমেটের Templates টি সিলেক্ট করুন। তারপর আপলোড (Upload) বাটনে ক্লীক করুন। ব্যাস আপনার Template টি আপলোড হয়ে যাবে। তারপর আপনার ব্লগে যান। দেখবেন আপনার Template টি আপনার ব্লগে সেট হয়ে গেছে।

নতুন অপশন যোগ করা :

আপনি আপনার ব্লগে খুব সহজেই বিভিন্ন অপশন যোগ করতে পারেন। ধরুন আমরা ব্লগে ভিজিটর কাউন্টার যোগ করবো। মুলত ভিজিটর কাউন্টার অর্থ হচ্ছে প্রতিদিন আপনার ব্লগে কত ভিজিটর ভিজিট করছে। এজন্য প্রথমে ব্লগারে লগইন করুঅন। তারপর Design এ ক্লীক করুন। তারপর Add a Gadget এ ক্লীক করুন।
ফলে একটি উইন্ডো চালু হবে। সেখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। একটু ভালোভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন লেখা আছে Blog’s stats (New!) । পাশে প্লাস (+) বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লীক করুন।

ফলে এর সেটিংস দেখতে পাবেন। আপনি যে ডিজাইনের কাউন্টার যোগ করতে চান সেটি সিলেক্ট করে দিন। Title এ নাম লিখুন। আপনার কাউন্টারের হিসাবটি Time Period এ সিলেক্ট করে দিতে পারেন। মুলত ওটা দিয়ে বোঝা যাবে যে কাউন্টারটি কোন সময়ের ভিজিটর কাউন্ট দেখাবে। আপনি সেখানে All Time সিলেক্ট করে দিতে পারেন। এতে কাউন্টারটি সর্বমোট Page View এর সংখ্যা দেখাবে।

সবশেষে Save বাটনে ক্লীক করুন। ফলে আপনার ভিজিটর কাউন্টারটি আপনার ব্লগের লেআউটে সেট হয়ে যাবে। এবার সেখানে ইচ্ছা সেখানে টেনে আপনি অপশনটিকে এক কলাম থেকে অন্য কলামে সরাতে পারেন।

আগামী পর্বে যা থাকবে :

  • সেটিংস পরিচিতি
  • ডিজাইন পরিচিতি
  • কি ভাবে পোষ্ট লিখবেন
  • পোষ্টটের মাঝে ছবি যোগ করা
  • আরো নানা আলোচনা।
বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত, পোষ্টটা গুছিয়ে করার চেষ্টা করেছি। কোন ভূল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন…
ধন্যবাদ
-এন বাদশা।
»» আরো পড়োন
শনিবার, ২ জুলাই, ২০১১

দারুণ একটি অ্যাডভেঞ্চার গেইম- ডেড স্পেস ২

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, কেমন আছেন সবাই, আশা করি ভালো আছেন, আজ আবার আপনাদের সামনে হাজির হলাম, আমি তেমন গেইম খেলিনা, তবে এই গেইমটি দেখে খেলতে ইচ্ছে হলো। খুব দারুণ দাগলো, তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে বসলাম।

গেমইটি সম্পর্কে কিছু কথাঃ

আথার সি ক্লার্ক এবং আইজ্যাক আসিমভ কপ্লবিজ্ঞানের জনপ্রিয় এই দুই লেখকের নাম মিলিয়ে ডেড স্পেস গেইমের নায়কের নাম রাখা হয় “আইজ্যাক ক্লার্ক“। পেশায় কম্পিউটার প্রকৌশলী। কাজ করতেন ‘কনকর্ডেনস এঙ্ট্রাকশন করপোরেশন’ এ। দুর্ঘটনায় পড়া একটি মহাকাশা যান থেকে বেঁচে ফেরার কাহিনী নিয়ে নির্মিত হয় “ডেড স্পেস” এর প্রথম পর্ব। মহাকাশযানটি উদ্ধার করতে গিয়ে ভয়ংকর বিপদে পড়েন ক্লার্ক। অজানা এক ভাইরাসের আক্রমণে সেই যারে আরোহীরা অদ্ভুত ধরনের প্রাণীতে রূপ নেয়। ভাইরাসটি আরো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য অদ্ভুত প্রাণীগুলো অন্যদেরও হত্যা করতে থাকে। অজানা ভয়ের শিহরণ, অতষ্ক আর অ্যাডভেঞ্চার- সব কিছুর অদ্ভুত মিশেল ইলেকট্রনিক আর্টস এর এই থার্ড পারসন শু্টার গেইমটি। গত কদিন আগে এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়। সময়টা সুদুর ভবিষ্যতের, ২৫১১ শতাব্দীর যখন মানুষ শনি গ্রহের উপগ্রহ টাইটানে বাস করতে শুরু করেছে। অদ্ভুত সেসব জীবস্মৃত প্রাণীর সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে থাকার স্মৃতি তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে আইজ্যাক। প্রথম পর্বটি যেখানে শেষ হয়েছিলো তার ঠিক তিন বছর পর থেকে দ্বিতীয় পর্বের কাহিনী শুরু হয়। অজানা এক স্পেস স্টেশনে জ্ঞান ফিরে আসার পর ক্লার্ক দেখতে পান, সেই মানব বসতিতে আবারও শুরু হয়েছে ভাইরাসের সংক্রমনণ। মানুষ বদলে যাচ্ছে অদ্ভুদ এক দানবে। ধ্বংসের নেশায় আর ভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য শুরু হয়েছে রক্তক্ষয়, হানাহানি। নিজের সবচেয়ে বড় দুঃস্বপ্নের কাছ থেকে পালিয়ে বেড়ানো আইজ্যাক মুখোমুখি হয় আরো ভয়ংকর বাস্তবতায়। গেইমটি খেলতে আইজ্যাককে সঙ্গে নিয়ে প্লাজামা পিস্তল, জ্যাভেলিন গান আর পালস রাইফেল ব্যবহার করে ধ্বংস করতে হবে নেক্রোমরফদের। মাল্টি প্লেয়ার মোডে চারজন পর্যন্ত একসঙ্গে খেলতে পারবে। গেইমটি প্লে স্টেশন থ্রি ও এক্সবক্স ৩৬০ কনসোলেও খেলা যাবে।

গেইমটির কিছু স্ক্রীনশটঃ




প্রয়োজনে গেইমটির একটি ভিডিও দেখে নিতে পারেনঃ

 গেইমটি খেলতে যা প্রয়োজন হবেঃ

  • কমপক্ষে ২.৬৬ গিগাহার্টজের কোর টু ডুয়ো প্রসেসর।
  • এনভিডিয়অ গিফোর্স ৮৮০০ জিটিএস, অথবা এটিআই রেডিওন ৩৮০০ সিরিজের ভিডিও কার্ড
  • ২ গিগাবাইট RAM
  • হার্ড ডিস্কে ১০ গিগাবাইট ফাঁকা জায়গা।

ডাউনলোড করতে নিচের ইমেইজটি ক্লীক করুনঃ


গেইমটির সাইজ- ৪০০ মেগাবাইট
গেইমটি সম্পকে আরো বিস্তারিত জানে ভিজিট করুণ গেইমটির নিজস্ব সাইটে
আজ এই পর্যন্ত দোয়া করবেন আগামীতে যেন অনন্য কোন বিষয় নিয়ে হাজির হতে পারি। আর হ্যা কেমন লাগলো বলবেন।
»» আরো পড়োন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

^ উপরে চলে আসুন